slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 2 من سورة سُورَةُ النَّحۡلِ

An-Nahl • BN-TAFISR-FATHUL-MAJID

﴿ يُنَزِّلُ ٱلْمَلَٰٓئِكَةَ بِٱلرُّوحِ مِنْ أَمْرِهِۦ عَلَىٰ مَن يَشَآءُ مِنْ عِبَادِهِۦٓ أَنْ أَنذِرُوٓا۟ أَنَّهُۥ لَآ إِلَٰهَ إِلَّآ أَنَا۠ فَٱتَّقُونِ ﴾

“He causes the angels to descend with this divine inspiration, [bestowed] at His behest upon whomever He wills of His servants: "Warn [all human beings] that there is no deity save Me: be, therefore, conscious of Me!"”

📝 التفسير:

২ নং আয়াতের তাফসীর: উক্ত আয়াতে الرُوْحُ বলতে ওয়াহী বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহ তা‘আলা নাবী ও রাসূলদের প্রতি যে ওয়াহী করার ইচ্ছা করেন, ফেরেশতারা আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশে তাদের কাছে সে ওয়াহী নিয়ে অবতীর্ণ হন। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন: (وَكَذٰلِكَ أَوْحَيْنَآ إِلَيْكَ رُوْحًا مِّنْ أَمْرِنَا) “আর এভাবেই আমি তোমার প্রতি ওয়াহী করেছি রূহ (কুরআন) আমার নির্দেশে” (সূরা শুরা ৪২:৫২) আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন: (رَفِيْعُ الدَّرَجٰتِ ذُو الْعَرْشِ ج يُلْقِي الرُّوْحَ مِنْ أَمْرِه۪ عَلٰي مَنْ يَّشَا۬ءُ مِنْ عِبَادِه۪ لِيُنْذِرَ يَوْمَ التَّلَاقِ) ‏ “তিনি সমুচ্চ মর্যাদার অধিকারী, আরশের অধিপতি, তিনি তাঁর বান্দাদের মধ্যে যার প্রতি ইচ্ছা রূহ (ওয়াহী) প্রেরণ করেন স্বীয় আদেশসহ, যাতে সে সতর্ক করতে পারে সাক্ষাত (কিয়ামত) দিবস সম্পর্কে।” (সূরা মু’মিন ৪০:১৫) ওয়াহী নাযিল করা কোন ফেরেশতা বা মানুষের কর্তৃত্বাধীন নয়, বরং আল্লাহ তা‘আলা তাঁর ইচ্ছামত তাঁর বান্দাদের মধ্য থেকে যার প্রতি খুশি ওয়াহী করেন। তারপর ওয়াহী নাযিল করার উদ্দেশ্য বর্ণনা করে আল্লাহ তা‘আলা বলেন: ‘তোমরা সতর্ক কর‎ যে, নিশ্চয়ই আমি ব্যতীত কোন সত্যিকার মা‘বূদ নেই; সুতরাং আমাকে ভয় কর‎।’ অর্থাৎ একমাত্র আল্লাহ তা‘আলাই সকল ইবাদত পাওয়ার যোগ্য এবং তাঁকেই ভয় করা উচিত। এ ওয়াহী দিয়েই সকল নাবী-রাসূলকে প্রেরণ করা হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: (وَمَآ أَرْسَلْنَا مِنْ قَبْلِكَ مِنْ رَّسُوْلٍ إِلَّا نُوْحِيْ إِلَيْهِ أَنَّه۫ لَآ إِلٰهَ إِلَّآ أَنَا فَاعْبُدُوْنِ )‏ “আমি তোমার পূর্বে যখন কোন রাসূল প্রেরণ করেছি তার প্রতি এ ওয়াহী করেছি, ‘আমি ব্যতীত অন্য কোন সত্যিকার মা‘বূদ নেই; সুতরাং আমারই ‘ইবাদত কর‎।’’ (সূরা আম্বিয়া ২১:২৫) এ সম্পর্কে অনেক আয়াত রয়েছে যেমন সূরা যুখরুফের ৪৫ নং ও সূরা আম্বিয়ার ১০৮ নং আয়াত ইত্যাদি। অতএব যুগে যুগে রাসূল প্রেরণ করার প্রধান উদ্দেশ্য হল পৃথিবীতে এক আল্লাহ তা‘আলার ইবাদত প্রতিষ্ঠা করা এবং মানুষের মাঝে আল্লাহ তা‘আলার ভয় সৃষ্টি করা। আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয়: ১. ওয়াহী প্রেরণ করার উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে পারলাম আর তা হল এক আল্লাহ তা‘আলার ইবাদত প্রতিষ্ঠা করা এবং মানুষের মাঝে তাঁর ভয় সঞ্চার করা।