slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 232 من سورة سُورَةُ البَقَرَةِ

Al-Baqara • BN-TAFISR-FATHUL-MAJID

﴿ وَإِذَا طَلَّقْتُمُ ٱلنِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوَٰجَهُنَّ إِذَا تَرَٰضَوْا۟ بَيْنَهُم بِٱلْمَعْرُوفِ ۗ ذَٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِٱللَّهِ وَٱلْيَوْمِ ٱلْءَاخِرِ ۗ ذَٰلِكُمْ أَزْكَىٰ لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَٱللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ ﴾

“And when you divorce women, and they have come to the end of their waiting-term, hinder them not from marrying other men if they have agreed with each other in a fair manner. This is an admonition unto every one of you who believes in God and the Last Day; it is the most virtuous [way] for you, and the cleanest. And God knows, whereas you do not know.”

📝 التفسير:

২৩২ নং আয়াতের তাফসীর: শানে নুযূল: মা‘কাল বিন ইয়াসার (রাঃ) বলেন: আমার নিকট আমার বোনের বিয়ের প্রস্তাব আসলে আমি বিবাহ দিয়ে দেই। তার স্বামী কিছুদিন পর তাকে তালাক দেয়। ইদ্দত অতিক্রান্ত হবার পরও সে তাকে ফিরিয়ে নেয়নি। পরে একে অপরের প্রতি ঝুঁকে পড়ে। আমার বোনকে সে স্বামী একজন প্রস্তাবকারী দ্বারা প্রস্তাব দেয়। তিনি (মা‘কাল) তখন তাকে বললেন: হে লোক! তোমার সাথে আমার বোনকে বিবাহ দিয়ে তোমাকে সম্মানিত করেছিলাম। কিন্তু তুমি তালাক দিয়েছ। আল্লাহ তা‘আলার শপথ কখনো আমার বোন তোমার কাছে ফিরে যাবে না। তোমার কাছে যতদিন ছিল তাই শেষ। বর্ণনাকারী বলেন: আল্লাহ তা‘আলা জানেন যে, তারা একজন অন্যজনের প্রতি মুখাপেক্ষী। তখন এ আয়াত অবতীর্ণ হয়। মা‘কাল এ আয়াত শুনে বলল, আমি আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশ শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। অতঃপর তার ভগ্নিপতিকে ডেকে এনে পুনরায় তার সাথে বিবাহ দেন। (সহীহ বুখারী হা: ৫১৩০) অত্র আয়াতে তালাকপ্রাপ্তা মহিলার ব্যাপারে তৃতীয় আরেকটি নির্দেশ দেয়া হয়েছে- তা হল ইদ্দত অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পর তারা (প্রথম বা দ্বিতীয় তালাকের পর স্বামী ও স্ত্রী) উভয়ই সন্তুষ্টচিত্তে পুনরায় যদি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চায় তাহলে তোমরা অভিভাবক হয়ে তাদেরকে বাধা দিও না। যেহেতু অভিভাবক ছাড়া বিবাহ হয় না, তাই মহান আল্লাহ তা‘আলা অভিভাবকদেরকে তাদের অভিভাবকত্বের অধিকারকে অন্যায়ভাবে ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর হাদীস দ্বারা এ কথার আরো সমর্থন পাওয়া যায়। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: لاَ نِكَاحَ إِلاَّ بِوَلِيٍّ অভিভাবক ছাড়া বিবাহ হয় না। (আবূ দাঊদ হা: ২০৮৭, সহীহ) যারা আল্লাহ তা‘আলা ও পরকাল দিবসের প্রতি ঈমান রাখে, তাদের জন্য এটা উপদেশ। অবশেষে আল্লাহ তা‘আলা অবগত করেছেন যে, তালাক প্রাপ্তা নারীদেরকে তাদের স্বামীর কাছে ফিরে যেতে বাধা না দেয়া তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আয়াত থেকে শিক্ষণীয় বিষয়: ১. তালাকপ্রাপ্তা মহিলাকে তার পূর্ব স্বামীর কাছে ফিরে যেতে বাধা দেয়া নিষেধ। ২. অভিভাবক ছাড়া মহিলাদের বিবাহ বৈধ নয়। ৩. উপদেশ ঈমানদারদের উপকারে আসে।