slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 1 من سورة سُورَةُ فَاطِرٍ

Faatir • BN-TAFISR-FATHUL-MAJID

﴿ بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ٱلْحَمْدُ لِلَّهِ فَاطِرِ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِ جَاعِلِ ٱلْمَلَٰٓئِكَةِ رُسُلًا أُو۟لِىٓ أَجْنِحَةٍۢ مَّثْنَىٰ وَثُلَٰثَ وَرُبَٰعَ ۚ يَزِيدُ فِى ٱلْخَلْقِ مَا يَشَآءُ ۚ إِنَّ ٱللَّهَ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍۢ قَدِيرٌۭ ﴾

“ALL PRAISE is due to God, Originator of the heavens and the earth, who causes the angels to be (His) message-bearers, endowed with wings, two, or three, or four. [Unceasingly] He adds to His creation whatever He wills: for, verily, God has the power to will anything.”

📝 التفسير:

নামকরণ: “فاطر” ফাত্বির শব্দের অর্থ সৃষ্টিকর্তা, তৈরিকারী ইত্যাদি। আল্লাহ তা‘আলার অন্যতম একটি নাম হল ফাত্বির। অর্থাৎ তিনি সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা, সব কিছু করেছেন। অত্র সূরার প্রথম আয়াতে উল্লেখিত فاطر (ফাত্বির) শব্দ থেকেই এ নামে সূরার নামকরণ করা হয়েছে। অত্র সূরায় কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা স্থান পেয়েছে: (১) ফেরেশতারা আল্লাহ তা‘আলার সংবাদ বাহক, (২) আল্লাহ তা‘আলা কিছু দিতে চাইলে বা বারণ করতে চাইলে তার প্রতিরোধক কেউ নেই, (৩) আল্লাহ তা‘আলার প্রতিশ্র“তি সত্য, শয়তানের প্রতিশ্র“তি মিথ্যা এবং সে জাহান্নামের দিকে আহ্বান করে, (৪) মানব সৃষ্টির উপাদান ও ধারাক্রম, (৫) আল্লাহ তা‘আলা অমুখাপেক্ষী এবং সব সৃষ্টি তাঁর মুখাপেক্ষী, (৬) আখিরাতে কেউ কারো পাপের বোঝা বহন করবে না, (৭) কেবল আলেম সমাজ আল্লাহ তা‘আলাকে বেশি ভয় করেন, (৮) মানুষ তার কর্মের জন্য দায়ী, সুতরাং যারা আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশ ভঙ্গ করতঃ তাঁর সাথে শিরক করবে, অন্যায় কাজে লিপ্ত হবে এবং রাসূলের অবাধ্য হবে তাদের কর্মের পরিণাম তাদেরকেই ভোগ করতে হবে ইত্যাদি। ১ নং আয়াতের তাফসীর: সূরার শুরুতেই আল্লাহ তা‘আলা নিজের প্রশংসা করে বলেছেন, তিনি আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা এবং ফেরেশতাদেরকে কয়েক ডানাবিশিষ্ট করে তৈরি করেছেন। ফেরেশ্তাদের কারো দু’টি পাখা, কারো তিনটি পাখা আবার কারো চারটি পাখা রয়েছে। আবার কারো এরচেয়েও বেশি রয়েছে। যেমন সহীহ হাদীসে বলা হয়েছে, “রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মি‘রাজের রাত্রিতে জিব্রীল (عليه السلام)-কে দেখলেন। তার ছিল ছয়শত ডানা। প্রত্যেক দু’ ডানার মাঝে ব্যবধান ছিল পূর্ব ও পশ্চিম দিগন্তের ব্যবধানের সমপরিমাণ।” (সহীহ বুখারী হা: ৩২৩২, সহীহ মুসলিম হা: ১৭৪) আর এ জন্যই আল্লাহ তা‘আলা বলেন যে, তিনি তাঁর সৃষ্টির মধ্যে যা ইচ্ছা বৃদ্ধি করেন। আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয়: ১. সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা একমাত্র আল্লাহ তা‘আলা অন্য কেউ নয়। ২. ফেরেশ্তাদের পাখা বা ডানা আছে এ কথা জানতে পারলাম।