slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 102 من سورة سُورَةُ النِّسَاءِ

An-Nisaa • BN-TAFISR-FATHUL-MAJID

﴿ وَإِذَا كُنتَ فِيهِمْ فَأَقَمْتَ لَهُمُ ٱلصَّلَوٰةَ فَلْتَقُمْ طَآئِفَةٌۭ مِّنْهُم مَّعَكَ وَلْيَأْخُذُوٓا۟ أَسْلِحَتَهُمْ فَإِذَا سَجَدُوا۟ فَلْيَكُونُوا۟ مِن وَرَآئِكُمْ وَلْتَأْتِ طَآئِفَةٌ أُخْرَىٰ لَمْ يُصَلُّوا۟ فَلْيُصَلُّوا۟ مَعَكَ وَلْيَأْخُذُوا۟ حِذْرَهُمْ وَأَسْلِحَتَهُمْ ۗ وَدَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ لَوْ تَغْفُلُونَ عَنْ أَسْلِحَتِكُمْ وَأَمْتِعَتِكُمْ فَيَمِيلُونَ عَلَيْكُم مَّيْلَةًۭ وَٰحِدَةًۭ ۚ وَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ إِن كَانَ بِكُمْ أَذًۭى مِّن مَّطَرٍ أَوْ كُنتُم مَّرْضَىٰٓ أَن تَضَعُوٓا۟ أَسْلِحَتَكُمْ ۖ وَخُذُوا۟ حِذْرَكُمْ ۗ إِنَّ ٱللَّهَ أَعَدَّ لِلْكَٰفِرِينَ عَذَابًۭا مُّهِينًۭا ﴾

“Thus, when thou art among the believers and about to lead them in prayer, let [only] part of them stand up with thee, retaining their arms. Then, after they have finished their prayer, let them provide you cover while another group, who have not yet prayed, shall come forward and pray with thee, being fully prepared against danger and retaining their arms: (for) those who are bent on denying the truth would love to see you oblivious of your arms and your equipment, so that they might fall upon you in a surprise attack. But it shall not be wrong for you to lay down your arms [while you pray] if you are troubled by rain or if you are ill; but [always] be fully prepared against danger. Verily, God has readied shameful suffering for all who deny the truth!”

📝 التفسير:

১০২ নং আয়াতের তাফসীর: শানে নুযূল: আবূ আইয়াশ (রাঃ)‎ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: উসফান নামক স্থানে আমরা নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে ছিলাম, আমরা মুশরিকদের মুখোমুখি হয়েছিলাম। তখন খালিদ বিন ওয়ালিদ ছিল মুশরিকদের নেতা। তারা আমাদের ও কেবলার মাঝে অবস্থান করছিল। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের নিয়ে যোহর সালাত আদায় করলেন। তখন মুশরিকরা বলল: তারা এমন এক অবস্থায় ছিল আমরা হামলা করতে পারতাম। তারপর তারা বলল: তাদের কাছে (মুসলিমদের) এমনটি সালাত আসবে যা তাদের সন্তান সন্ততি ও নিজেদের থেকে অধিক প্রিয়। তখন এ আয়াত নিয়ে জিবরীল (আঃ) যোহর ও আসর সালাতের মাঝে আসেন। (নাসাঈ হা: ১৫৪৯, ১৫৫০, সহীহ। অত্র আয়াতে সালাতুল খাওফের বর্ণনা দেয়া হয়েছে। সহীহ হাদীসে সালাতুল খাওফের কয়েকটি নিয়ম বর্ণিত হয়েছে। তার মধ্যে এ আয়াতে বর্ণিত নিয়মটি হল দু’দলের এক দল ইমামের সাথে অস্ত্রসহ এক রাকআত সালাত আদায় করে নেবে, অন্য দল শত্র“দের পাহারায় নিযুক্ত থাকবে। এ দল রাকআত আদায় করে নিলে পাহারারত দল এসে এক রাকাত আদায় করে নেবে। পরে আবার রেওয়াজ বদল করে উভয় দলের বাকি এক রাকআত আদায় করে প্রথম দল সালাম ফিরিয়ে চলে যাবে, ইমাম সালাম না ফিরিয়ে বসে থাকবে পরের দলের সাথে একত্রে সালাম ফেরাবেন। (وَدَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لَوْ تَغْفُلُوْنَ) ‘কাফিররা কামনা করে যেন তোমরা তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও আসবাবপত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও’ অর্থাৎ তোমরা জিহাদ করা ও শত্র“দের বিরুদ্ধে সরঞ্জামাদী তৈরি করতে গাফেল থাক আর দুনিয়ার ভোগ সামগ্রী নিয়ে ব্যস্ত থাক যাতে শত্র“রা অতর্কিত হামলা চালিয়ে তোমাদের শেষ করে দিতে পারে। এটাই তাদের কামনা। (وَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ) ‘তোমাদের কোন দোষ নেই’ অর্থাৎ যদি বৃষ্টি, অসুস্থতা ও অন্য কোন শরয়ী কারণে যুদ্ধ থেকে অব্যাহতি নিতে হয় তাহলে কোন গুনাহ নেই। তবে যেন কোন অবস্থাতেই সতর্কতা থেকে গাফেল হওয়া চলবেনা। ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন: এ আয়াতটি আবদুর রহমান আতিকের ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়। (সহীহ বুখারী হা: ৪৫৯৯) আয়াত থেকে শিক্ষণীয় বিষয়: ১. সালাতুল খাওফ শরীয়তসিদ্ধ। ২. সালাতুল খাওফের নিয়ম-বিধি। ৩. শত্র“দের বিরুদ্ধে সর্বদা সজাগ থাকতে হবে। ৪. এ আয়াতের অন্যতম শিক্ষা হল জামা‘আতে সালাত আদায় করা আবশ্যক।