slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo xhamster/a> jalalive/a>
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 124 من سورة سُورَةُ النَّحۡلِ

An-Nahl • BN-TAFSEER-IBN-E-KASEER

﴿ إِنَّمَا جُعِلَ ٱلسَّبْتُ عَلَى ٱلَّذِينَ ٱخْتَلَفُوا۟ فِيهِ ۚ وَإِنَّ رَبَّكَ لَيَحْكُمُ بَيْنَهُمْ يَوْمَ ٱلْقِيَٰمَةِ فِيمَا كَانُوا۟ فِيهِ يَخْتَلِفُونَ ﴾

“[and know that the observance of] the Sabbath was ordained only for those who came to hold divergent views about him; but, verily, God will judge between them on Resurrection Day with regard to all on which they were wont to differ.”

📝 التفسير:

এতে কোন সন্দেহ নেই যে, প্রত্যেক উম্মতের জন্যে আল্লাহ তাআলা এমন একটা দিন নির্ধারণ করে দিয়েছেন যেই দিনে তারা একত্রিত হয়ে তাঁর ইবাদত করবে খুশীর পর্ব হিসেবে। এই উম্মতের জন্যে ঐ দিন হচ্ছে শুক্রবারের দিন। কেননা, ওটা হচ্ছে ৬ষ্ঠ দিন, যে দিন আল্লাহ তাআলা সৃষ্টি কার্যপূর্ণতায় পৌঁছিয়ে দেন এবং সমস্ত মাখলুকের সৃষ্টি সমাপ্ত হয়। আর তিনি তাদের প্রয়োজনীয় সমস্ত নিয়ামত দান করেন।বর্ণিত আছে যে, হযরত মূসার (আঃ) ভাষায় বাণী ইসরাঈলের জন্যে এই দিনটিকেই নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু তারা এইদিন থেকে সরে গিয়ে শনিবারকে গ্রহণ করে। তারা এই শনিবারকে এই হিসেবে গ্রহণ করে যে, শুক্রবারে সৃষ্টিকার্য সমাপ্ত হয়েছে। শনিবারে আল্লাহ তাআলা কোন জিনিস সৃষ্টি করেন। নাই। সুতরাং তাওরাত অবতীর্ণ হলে তাদের জন্যে ঐ দিনকেই অর্থাৎ শনিবারকেই নির্ধারণ করা হয়। আর তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়, তারা যেন দৃঢ়তার সাথে এ দিনকে ধারণ করে। তবে একথা অবশ্যই বলে দেয়াহয়েছিল যে, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) যখনই আসবেন তখনই সবকে ছেড়ে দিয়ে শুধু তাঁরই অনুসরণ করতে হবে। ঐ কথার উপর তাদের কাছে ওয়াদাও নেয়া হয়। সুতরাং শনিবারের দিনটি তারা নিজেরাই বেছে নিয়েছিল এবং শুক্রবারকে ছেড়ে দিয়েছিল।হযরত ঈসার (আঃ) যুগ পর্যন্ত তারা এর উপরই থাকে। বলা হয়েছে যে, পরে হযরত ঈসা (আঃ) তাদেরকে রবিবারের দিকে আহ্বান করেছিলেন। একটি উক্তি রয়েছে যে, হযরত ঈসা (আঃ) কয়েকটি মানসূখ হুকুম ছাড়া তাওরাতের শরীয়তকে পরিত্যাগ করেন নাই এবং শনিবারের হিফাযত তিনি বরাবরই করে এসেছিলেন। যখন তাঁকে উঠিয়ে নেয়া হয় তখন তাঁর পরে কুসতুনতীন বাদশাহর যুগে শুধু ইয়াহূদীদের হঠকারিতার কারণে ঐ বাদশাহ পূর্ব দিককে তাদের কিবলা নির্ধারণ করে এবং শনিবারের পরিবর্তে রবিবারকে ধার্য করে নেয়।হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “আমরা (দুনিয়ায় সর্বশেষে আগমনকারী, আর কিয়ামতের দিন আমরা সবারই আগে থাকবো। তাদেরকে আল্লাহর কিতাব আমাদের পূর্বে দেয়া হয়েছিল এবং এই দিনটিকেও আল্লাহ তাআলা তাদের উপর ফরয করে। ছিলেন। কিন্তু তাদের মতানৈক্যের কারণে তারা তা নষ্ট করে দিয়েছে। মহামহিমান্বিত আল্লাহ আমাদেরকে ওর প্রতি হিদায়াত করেছেন। সুতরাং এসব লোক আমাদের পিছনেই রয়েছে। ইয়াহূদীরা একদিন পরে এবং খৃষ্টানরা দু'দিন পরে।” (এ হাদীসটি সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে। তবে এটা ইমাম বুখারীর (রঃ) শব্দ)হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “আমাদের পূর্ববর্তী উম্মতদেরকে আল্লাহ তাআলা জমআর। (শুক্রবারের) দিন হতে বঞ্চিত করেছেন। ইয়াহুদীদের জন্যে হলো শনিবারের দিন এবং খৃস্টানদের জন্যে হলো রবিবারের দিন। আর আমাদের জন্যে হলো শুক্রবারের দিন। সুতরাং এই দিক দিয়ে যেমন তারা আমাদের পরে রয়েছে কিয়ামতের দিনেও তারা আমাদের পিছনেই থাকবে। দুনিয়ার হিসেবে আমরা পিছনে, আর কিয়ামতের হিসেবে আগে। অর্থাৎ সমস্ত মাখলুকের মধ্যে সর্বপ্রথম ফায়সালা হবে আমাদের।” (এ হাদীসটি এই ভাষায়) ইমাম মুসলিম (রঃ) বর্ণনা করেছেন)