slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo xhamster/a> jalalive/a>
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 50 من سورة سُورَةُ المُؤۡمِنُونَ

Al-Muminoon • BN-TAFSEER-IBN-E-KASEER

﴿ وَجَعَلْنَا ٱبْنَ مَرْيَمَ وَأُمَّهُۥٓ ءَايَةًۭ وَءَاوَيْنَٰهُمَآ إِلَىٰ رَبْوَةٍۢ ذَاتِ قَرَارٍۢ وَمَعِينٍۢ ﴾

“And [as We exalted Moses, so, too,] We made the son of Mary and his mother a symbol [of Our grace], and provided for both an abode in a lofty place of lasting restfulness and unsullied springs.”

📝 التفسير:

আল্লাহ তাআলা খরব দিচ্ছেন যে, তিনি হযরত ঈসা ইবনে মারইয়াম (আঃ)-কে তাঁর পূর্ণ ও ব্যাপক ক্ষমতা প্রকাশের এক বড় নিদর্শন বানিয়েছেন। হযরত আদম (আঃ)-কে তিনি নর ও নারীর মাধ্যম ছাড়াই সৃষ্টি করেছেন। হযরত হাওয়া (আঃ)-কে স্ত্রী ছাড়া শুধু পুরুষের মাধ্যমে তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং হযরত ঈসা (আঃ)-কে তিনি সৃষ্টি করেছেন পুরুষ লোকে ছাড়া শুধু স্ত্রীলোকের মাধ্যমে। আর অবশিষ্ট সমস্ত লোককে তিনি নর ও নারীর মাধ্যমে সৃষ্টি করেছেন।(আরবী) বলা হয় ঐ উঁচু ভূমিকে যা সবুজ-শ্যামল ও কৃষি কার্যের উপযোগী। এরূপ তৃণলতা ও পানি বিশিষ্ট তরুতাজা এবং সবুজ-শ্যামল স্থানে আল্লাহ তা'আলা তাঁর বান্দা ও নবী হযরত ঈসা (আঃ) এবং তাঁর মাতা হযরত মারইয়াম (আঃ)-কে আশ্রয় দান করেছিলেন। সেখানে পানি প্রবাহিত হতো। ওটা ছিল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এক মসৃণ ও সমতলভূমি। কোন কোন গুরুজনের মতে ওটা ছিল মিসরের ভূখণ্ড। আবার কারো কারো মতে ওটা ছিল দামেস্ক অথবা ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড। (আরবী) বালুকাময় ভূমিকেও বলা হয়। যেমন হযরত মুররাতল বাহযী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি রাসূলুল্লাহ (সঃ)-কে বলতে শুনেছেন, যা তিনি একজন সাহাবী (রাঃ)-কে বলেছিলেনঃ “রাবওয়াতে তোমার ইন্তেকাল হবে।” (এ হাদীসটি ইবনে আবি হাতিম (রঃ) বর্ণনা করেছেন। কিন্তু এটা অত্যন্ত গারীব বা দুর্বল হাদীস) ঐ সাহাবী (রাঃ) বালুকাময় ভূমিতেই মৃত্যুবরণ করেন। এসব উক্তির মধ্যে সবচেয়ে বেশী বিশ্বাসযোগ্য উক্তি হলো এই যে, এর দ্বারা নহরকে বুঝানো হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “তোমার প্রতিপালক তোমার পাদদেশে এক নহর সৃষ্টি করেছেন।” (১৯:২৪) সুতরাং এটা হলো বায়তুল মুকাদ্দাসের একটি স্থান। তাহলে এ আয়াতটি যেন ঐ আয়াতেরই তাফসীর। আর কুরআনের তাফসীর প্রথমতঃ কুরআন দ্বারা, তারপর হাদীস দ্বারা এবং এরপর আসার দ্বারা করা উচিত।