slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo xhamster/a> jalalive/a>
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 43 من سورة سُورَةُ فَاطِرٍ

Faatir • BN-TAFSEER-IBN-E-KASEER

﴿ ٱسْتِكْبَارًۭا فِى ٱلْأَرْضِ وَمَكْرَ ٱلسَّيِّئِ ۚ وَلَا يَحِيقُ ٱلْمَكْرُ ٱلسَّيِّئُ إِلَّا بِأَهْلِهِۦ ۚ فَهَلْ يَنظُرُونَ إِلَّا سُنَّتَ ٱلْأَوَّلِينَ ۚ فَلَن تَجِدَ لِسُنَّتِ ٱللَّهِ تَبْدِيلًۭا ۖ وَلَن تَجِدَ لِسُنَّتِ ٱللَّهِ تَحْوِيلًا ﴾

“their arro­gant behaviour on earth, and their devising of evil [arguments against God’s messages]. Yet [in the end,] such evil scheming will engulf none but its authors: and can they expect anything but [to be made to go] the way of those [sinners] of olden times? Thus [it is]: no change wilt thou ever find in God’s way; yea, no deviation wilt thou ever find in God’s way!”

📝 التفسير:

৪২-৪৩ নং আয়াতের তাফসীর: কুরায়েশরা ও অন্যান্য আরবরা রাসূলুল্লাহ (সঃ)-এর আগমনের পূর্বে কসম করে করে বলেছিল যে, যদি তাদের কাছে আল্লাহ্ তা'আলার কোন রাসূল আগমন করেন তবে দুনিয়ার সবারই চেয়ে তারা তাঁর অনুগত হবে। যেমন অন্য জায়গায় রয়েছেঃ (আরবী) অর্থাৎ “এ জন্যে যে, তোমরা যেন বলতে না পারঃ আমাদের পূর্ববর্তী জামাআতের উপর কিতাব নাযিল হয়েছিল, কিন্তু আমরা তো তা থেকে বে-খবরই ছিলাম। অথবা তোমরা বলবেঃ যদি আমাদের উপর কিতাব নাযিল করা হয় তবে আমরা তাদের চেয়ে অনেক বেশী হিদায়াত প্রাপ্ত হবো। নাও, এখন তো তোমাদের কাছে তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে দলীল এসে গেছে এবং হিদায়াত ও রহমতও এসেছে। সুতরাং ঐ ব্যক্তি অপেক্ষা বড় যালিম আর কে আছে যে আল্লাহর নিদর্শনাবলীকে অবিশ্বাস করেছে এবং ওগুলো হতে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে? যারা আমার নিদর্শন হতে মুখ ফিরিয়ে নেয় সত্যবিমুখিতার জন্যে আমি তাদেরকে নিকৃষ্ট শাস্তি দেব।”(৬:১৫৬-১৫৭) আর এক জায়গায় রয়েছেঃ “তারা অবশ্যই বলতো যে, যদি আমাদের কাছে পূর্ববর্তীদের যিকর আসে তবে অবশ্যই আমরা আল্লাহর একনিষ্ঠ বান্দা হবো। অতঃপর তারা তাকে অস্বীকার করে, অতএব সত্বরই তারা জানতে পারবে।” তাদের কাছে আল্লাহর শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এবং তাঁর সর্বশেষ ও সর্বোত্তম কিতাব অর্থাৎ কুরআন কারীম এসে গেছে। কিন্তু এরপরেও তাদের কুফরী ও অবাধ্যতা আরো বেড়ে গেছে। তারা আল্লাহ তা'আলার কথা মানতে অস্বীকার করেছে ও অহংকার করে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তারা নিজেরা তো মানেইনি, এমনকি চক্রান্ত করে আল্লাহর বান্দাদের তাঁর পথে আসতে বাধা দিয়েছে। কিন্তু তাদের মনে রাখা উচিত যে, এর শাস্তি তাদেরকেই ভোগ করতে হবে। তারা আল্লাহ তা'আলার ক্ষতি করছে না, বরং নিজেদেরই ক্ষতি সাধন করছে।রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “তোমরা কূট ষড়যন্ত্র হতে বেঁচে থাকবে। কূট ষড়যন্ত্রের বোঝা ষড়যন্ত্রকারীকেই বহন করতে হবে এবং তাকে আল্লাহ তা'আলার নিকট জবাবদিহি করতে হবে।” (এ হাদীসটি ইবনে আবি হাতিম (রঃ) বর্ণনা করেছেন)মুহাম্মাদ ইবনে কা'ব কারাযী (রঃ) বলেছেনঃ “তিনটি কাজ যে করে সে মুক্তি ও পরিত্রাণ পায় না। তার কাজের প্রতিফল নিশ্চিতরূপে তারই উপর পড়ে। কাজ তিনটি হলোঃ কট ষড়যন্ত্র করা, বিদ্রোহ করা ও ওয়াদা ভঙ্গ করা।” অতঃপর তিনি এই আয়াতটি পাঠ করেন।মহান আল্লাহ বলেনঃ তারা কি প্রতীক্ষা করছে তাদের পূর্ববর্তীদের প্রতি প্রযুক্ত বিধানের? অর্থাৎ তাদের পূর্ববর্তী লোকেরা তাদের মতই অন্যায় ও অসৎ কাজে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল। ফলে তারা আল্লাহ তা'আলার যে গযবে পতিত হয়েছিল এলোকগুলো তারই অপেক্ষায় রয়েছে। আল্লাহর বিধানের কোন পরিবর্তন নেই।এবং তার বিধানের কোন ব্যতিক্রমও কখনো হয় না। আল্লাহ যে কওমের উপর শাস্তি অবতীর্ণ করার ইচ্ছা করেছেন তা পরিবর্তনের ক্ষমতা কারো নেই। তাদের উপর থেকে আযাব সরবেও না এবং তারা তা থেকে বাচতেও পারবে না। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তাআলাই সবচেয়ে ভাল জানেন।