slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo xhamster/a> jalalive/a>
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 39 من سورة سُورَةُ فُصِّلَتۡ

Fussilat • BN-TAFSEER-IBN-E-KASEER

﴿ وَمِنْ ءَايَٰتِهِۦٓ أَنَّكَ تَرَى ٱلْأَرْضَ خَٰشِعَةًۭ فَإِذَآ أَنزَلْنَا عَلَيْهَا ٱلْمَآءَ ٱهْتَزَّتْ وَرَبَتْ ۚ إِنَّ ٱلَّذِىٓ أَحْيَاهَا لَمُحْىِ ٱلْمَوْتَىٰٓ ۚ إِنَّهُۥ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍۢ قَدِيرٌ ﴾

“For among His signs is this: thou seest the earth lying desolate - and lo! when We send down water upon it, it stirs and swells [with life]! Verily, He who brings it to life can surely give life to the dead [of heart as well]: for, behold, He has the power to will anything.”

📝 التفسير:

৩৭-৩৯ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ্ তা'আলা স্বীয় ব্যাপক শক্তি এবং অতুলনীয় ক্ষমতার বর্ণনা দিচ্ছেন যে, তিনি যা করার ইচ্ছা করেন তাই করে থাকেন। সূর্য, চন্দ্র এবং দিবস ও রজনী তাঁর পূর্ণ ক্ষমতার নিদর্শন। রাতকে তিনি অন্ধকারময় এবং দিনকে আলোকময় বানিয়েছেন। এগুলো একটির পিছনে আর একটি এসে থাকে। সূর্য এবং ওর রশ্মি ও ঔজ্জ্বল্য এবং চন্দ্র ও ওর জ্যোতি দেখে বিস্মিত হতে হয়। আকাশে এগুলোর কক্ষপথও আল্লাহ্ তা'আলা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এগুলোর উদয় ও অস্তের কারণে দিবস ও রজনীর মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি হয়ে থাকে। মাস ও বছরের গণনা করা যায়, যার ফলে ইবাদত-বন্দেগী, পারস্পরিক লেন-দেন ও প্রাপ্য নিয়মিতভাবে আদায় করা সম্ভব হয়। আসমান ও যমীনের মধ্যে সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও উজ্জ্বল ছিল সূর্য ও চন্দ্র, এজন্যেই এই দুটোকে মাখলুক বলা হয়েছে এবং আল্লাহ তা'আলা বলেছেনঃ তোমরা যদি আল্লাহর বান্দা হয়ে থাকো তবে সূর্য ও চন্দ্রের সামনে তোমরা মাথা নত করো না, কেননা এ দুটো তো মাখলুক বা সৃষ্ট। সৃষ্ট কখনো সিজদার যোগ্য হতে পারে না। সিজদার যোগ্য একমাত্র তিনি যিনি সবকিছুরই সৃষ্টিকর্তা। সুতরাং তোমরা আল্লাহ তা'আলারই ইবাদত করতে থাকো। কিন্তু যদি তোমরা আল্লাহ ছাড়া তার কোন মাখলুকেরও ইবাদত কর তবে তোমরা তাঁর রহমতের দৃষ্টি হতে সরে যাবে এবং তিনি তোমাদেরকে কখনো ক্ষমা করবেন না। যারা শুধু আল্লাহরই ইবাদত করে না, বরং তার সাথে অন্যেরও ইবাদত করে তারা যেন এটা ধারণা না করে যে, তারাই শুধু আল্লাহর ইবাদতকারী। সুতরাং তারা যদি তার ইবাদত ছেড়ে দেয় তবে তাঁর কেউ ইবাদতকারী থাকবে না। কখনো নয়। আল্লাহ তাআলা তাদের ইবাদতের মুখাপেক্ষী নন। তাঁর ফেরেশতামণ্ডলী দিবস ও রজনীতে তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করতে রয়েছে এবং তারা ক্লান্তিবোধ করে না। যেমন মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “যদি এরা কুফরী করে তবে আমি এমন সম্প্রদায়ও ঠিক করে রেখেছি যারা কুফরী করবে না।” (৬:৮৯) হযরত জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “তোমরা রাত্রি ও দিবসকে, সূর্য ও চন্দ্রকে এবং বাতাসকে মন্দ বলো না। কেননা, এগুলো কতক লোকের জন্যে রহমত স্বরূপ এবং কতক লোকের জন্যে শাস্তি স্বরূপ হয়ে থাকে।” (এ হাদীসটি হাফিয আবূ ইয়ালা (রঃ) বর্ণনা করেছেন)অতঃপর মহান আল্লাহ বলেনঃ তার ক্ষমতার একটি নিদর্শন অর্থাৎ তিনি যে মৃতকে পুনর্জীবিত করতে সক্ষম তার একটি নিদর্শন এই যে, তুমি ভূমিকে দেখতে পাও শুষ্ক, উষর, অতঃপর আমি তাতে বারি বর্ষণ করলে তা আন্দোলিত ও স্ফীত হয়। যিনি এই মৃত যমীনকে জীবিত করেন তিনিই মৃতের জীবনদানকারী। তিনি তো সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান।