slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo xhamster/a> jalalive/a>
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير سورة التين

(At-Tin) • المصدر: BN-TAFSEER-IBN-E-KASEER

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ وَالتِّينِ وَالزَّيْتُونِ

📘 Please check ayah 95:8 for complete tafsir.

وَطُورِ سِينِينَ

📘 Please check ayah 95:8 for complete tafsir.

وَهَٰذَا الْبَلَدِ الْأَمِينِ

📘 Please check ayah 95:8 for complete tafsir.

لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنْسَانَ فِي أَحْسَنِ تَقْوِيمٍ

📘 Please check ayah 95:8 for complete tafsir.

ثُمَّ رَدَدْنَاهُ أَسْفَلَ سَافِلِينَ

📘 Please check ayah 95:8 for complete tafsir.

إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ فَلَهُمْ أَجْرٌ غَيْرُ مَمْنُونٍ

📘 Please check ayah 95:8 for complete tafsir.

فَمَا يُكَذِّبُكَ بَعْدُ بِالدِّينِ

📘 Please check ayah 95:8 for complete tafsir.

أَلَيْسَ اللَّهُ بِأَحْكَمِ الْحَاكِمِينَ

📘 হযরত বারা ইবনে আযিব (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “নবী করীম (সঃ) তাঁর এক সফরে দু'রাকআত নামাযের কোন এক রাকআতে সূরা তীন পাঠ করছিলেন। আমি তার চেয়ে মধুর ও উত্তম কণ্ঠস্বর অথবা কিরআত আর কারো শুনিনি। ১-৮ নং আয়াতের তাফসীর এখানে তাফসীরকারগণ বহু উক্তির উপর মতভেদ করেছেন। কারো কারো মতে তীন' দ্বারা দামেস্কের মসজিদকে বুঝানো হয়েছে। আবার কেউ কেউ বলেন, ‘তীন’ হলো সরাসরি দামেস্ক শহর। অন্য কেউ বলেন যে, ওটা হলো জুদী পাহাড়ে অবস্থিত হযরত নূহের (আঃ) মসজিদ। হযরত মুজাহিদের (রঃ) মতে এটা হলো সাধারণ আনজীর বা ডুমুর জাতীয় ফল।যায়তুনের অর্থ ও বিভিন্নভাবে করা হয়েছে। কেউ কেউ বলেন যে, ওটা হলো বায়তুল মুকাদ্দাসের মসজিদ। অন্য কারো মতে যায়তুন হলো ঐ ফল যাকে চিপে রস অর্থাৎ তৈল বের করা হয়। ভূরে সীনীন হলো ঐ পাহাড় যেখানে হযরত মূসা (আঃ) আল্লাহ তা'আলার সাথে কথা বলেছিলেন।(আরবি) দ্বারা মক্কা শরীফকে বুঝানো হয়েছে। এ ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। কেউ কেউ বলেন যে, এই তিন জায়গায় তিনজন বিশিষ্ট নবীকে (আঃ) প্রেরণ করা হয়েছিল। তুরে সীনীন এর অর্থ হলো তুরে সায়না অর্থাৎ সিনাই পাহাড়। এই পাহাড়ে আল্লাহ জাল্লাজালালুহু হযরত মুসা (আঃ)-এর সাথে বাক্য বিনিময় করেছেন। বালাদুল আমীন হলো মক্কা মুআযযামা, যেখানে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদকে (সঃ) পাঠানো হয়েছে। তাওরাতের শেষেও এ তিনটি জায়গার নাম উল্লিখিত রয়েছে। তাতে রয়েছে যে, তূরে সায়না থেকে আল্লাহ তা'আলা এসেছেন অর্থাৎ তিনি হযরত মূসার (আঃ) সাথে কথা বলেছেন আর সা’ঈর। অর্থাৎ বায়তুল মুকাদ্দাসের পাহাড় থেকে তিনি নুর চমকিত করেছেন। অর্থাৎ হযরত ঈসা (আঃ) কে সেখানে প্রেরণ করেছেন এবং ফারানের শীর্ষে তিনি উন্নীত হয়েছেন অর্থাৎ মক্কার পাহাড় থেকে হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কে প্রেরণ করেছেন। অতঃপর এই তিনজন বিশিষ্ট নবীর ভাষা এবং সত্তা সম্পর্কে পর্যায়ক্রমেই উল্লেখ করা হয়েছে।এইসব শপথের পর আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা বলেনঃ নিশ্চয়ই আমি মানুষকে অত্যন্ত সুন্দর ছাঁচে ঢালাই করেছি, অতঃপর তাকে আমি অধঃপতিত হীন অবস্থার লোকদের চেয়েও হীনতম করে দিই। অর্থাৎ জাহান্নামের অধিবাসী করে দিই, যদি তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সঃ)-এর আনুগত্য না করে থাকে। এ কারণেই যারা ঈমান এনেছে ও ভাল কাজ করেছে তাদেরকে পৃথক করে নেয়া হয়েছে। কেউ কেউ বলেন যে, এর দ্বারা অতি বৃদ্ধাবস্থায় ফিরিয়ে দেয়ার কথা বুঝানো হয়েছে। ইকরামা (রঃ) বলেন যে, যে ব্যক্তি কুরআন জমা করেছে সে বার্ধক্য ও হীন অবস্থায় উপনীত হবে না। ইবনে জারীর (রঃ) এ কথা পছন্দ করেছেন। কিন্তু অনেক ঈমানদারও তো বৃদ্ধাবস্থায় উপনীত হন। কাজেই সঠিক কথা হলো ওটাই যা উপরে বর্ণিত হয়েছে। যেমন অন্য জায়গায় আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ (আরবি)অর্থাৎ “মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত, কিন্তু তারা নয়, যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে।” (১০৩:১-৩) ইতিপূর্বেও এরূপ উক্তি উল্লিখিত হয়েছে।মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ হে মানুষ! তুমি যখন তোমার প্রথমবারের সৃষ্টি সম্পর্কে জানো তখন শাস্তি ও পুরস্কারের দিনের আগমনের কথা শুনে এবং পুনরায় জীবিত হওয়ার অর্থাৎ পুনরুত্থানের কথা শুনে এটাকে বিশ্বাস করছো না কেন? এ অবিশ্বাসের কারণ কি? কোন বস্তু তোমাকে কিয়ামত সম্পর্কে অবিশ্বাসী করেছে? যিনি প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন তাঁর পক্ষে পুনরায় সৃষ্টি করা কি কঠিন কাজ?হযরত মুজাহিদ (রঃ) একবার হযরত ইবনে আব্বাসকে (রাঃ) জিজ্ঞেস করেন “এখানে কি হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কে বুঝানো হয়েছে?” উত্তরে তিনি বলেনঃ “আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাচ্ছি। এখানে শুধু সাধারণ মানুষকেই বুঝানো হয়েছে।”এরপর আল্লাহ তাআলা বলেনঃ তিনি কি বিচারকদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বিচারক নন? তিনি কারো প্রতি কোন প্রকার যুলুম বা অত্যাচার করেন না। তিনি অবিচার করেন না। এ কারণেই তিনি কিয়ামত বা শেষ বিচারের দিনকে অবশ্যই আনয়ন করবেন এবং সেই দিন তিনি প্রত্যেক যালিম, অত্যাচারীর নিকট থেকে যুলুমঅত্যাচারের প্রতিশোধ গ্রহণ করবেন। ইতিপূর্বে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে মারফু’ রূপে একটি হাদীস গত হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “যখন তোমাদের মধ্যে কেউ (আরবি) সূরাটি পাঠ করবে এবং সূরার শেষের (আরবি)পর্যন্ত পৌঁছবে তখন যেন সে বলেঃ (আরবি)অর্থাৎ “হ্যা, এবং আমিও এর উপর সাক্ষ্যদাতাদের মধ্যে একজন।”