slot qris slot gacor terbaru slot gacor terbaik slot dana link slot gacor slot deposit qris slot pulsa slot gacor situs slot gacor slot deposit qris slot qris bokep indo xhamster/a> jalalive/a>
| uswah-academy
WhatsApp Book A Free Trial
القائمة

🕋 تفسير الآية 47 من سورة سُورَةُ فُصِّلَتۡ

Fussilat • BN-TAFSIR-AHSANUL-BAYAAN

﴿ ۞ إِلَيْهِ يُرَدُّ عِلْمُ ٱلسَّاعَةِ ۚ وَمَا تَخْرُجُ مِن ثَمَرَٰتٍۢ مِّنْ أَكْمَامِهَا وَمَا تَحْمِلُ مِنْ أُنثَىٰ وَلَا تَضَعُ إِلَّا بِعِلْمِهِۦ ۚ وَيَوْمَ يُنَادِيهِمْ أَيْنَ شُرَكَآءِى قَالُوٓا۟ ءَاذَنَّٰكَ مَا مِنَّا مِن شَهِيدٍۢ ﴾

“In Him alone is vested the knowledge of when the Last Hour will come. And no fruit bursts forth from its calyx, and no female ever conceives, nor ever gives birth, save with His knowledge. And so, on the Day when He shall call out to them, “Where, now, are those [alleged] partners of Mine?” - they will [surely] answer, “We confess unto Thee that none of us can bear witness [to anyone’s having a share in Thy divinity]!””

📝 التفسير:

কিয়ামতের জ্ঞান কেবল আল্লাহর নিকটই আছে,[১] তাঁর অজ্ঞাতসারে কোন ফল আবরণ মুক্ত হয় না, কোন নারী গর্ভধারণ ও সন্তান প্রসব করে না।[২] যেদিন আল্লাহ ওদেরকে ডেকে বলবেন, ‘আমার অংশীদাররা কোথায়?’ তখন ওরা বলবে, ‘আমরা আপনার নিকট নিবেদন করেছি যে, (এ ব্যাপারে) আমাদের মধ্যে কেউ সাক্ষী নয়।’ [৩] [১] অর্থাৎ, আল্লাহ তাআলা ব্যতীত কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার সময়-জ্ঞান কারো কাছে নেই। এই জন্য যখন জিবরীল (আঃ) নবী (সাঃ)-কে কিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন, 'তা কখন ঘটবে?' তখন উত্তরে তিনি বললেন, "এ ব্যাপারে আমার অতটাই জ্ঞান আছে, যতটা জ্ঞান তোমার আছে।" অন্য স্থানে আল্লাহ তাআলা বলেন, "এর চরম জ্ঞান তো তোমার পালনকর্তার কাছে।" (সূরা নাযিআত ৭৯:৪৪ আয়াত) তিনি আরো বলেন, "তোমাকে জিজ্ঞাসা করে, 'কিয়ামত কখন অনুষ্ঠিত হবে?' বলে দাও, 'এই দিনের খবর তো আমার পালনকর্তার কাছেই রয়েছে।" (সূরা আরাফ ৭:১৮৭ আয়াত) [২] এখানে আল্লাহর পরিপূর্ণ ও সর্বব্যাপী জ্ঞানের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। তাঁর এই জ্ঞান-বৈশিষ্ট্যে কেউ অংশীদার নেই। অর্থাৎ, এইরূপ পরিপূর্ণ ও সর্বব্যাপী জ্ঞান তিনি ছাড়া আর কারো কাছে নেই। নবীদের কাছেও নেই। তাঁরা সেই পরিমাণ জ্ঞান লাভ করে থাকেন, যে পরিমাণ আল্লাহ তাআলা তাঁদেরকে অহী মারফত দান করে থাকেন। আবার তাঁদের এই অহীলব্ধ জ্ঞানও নবুঅতের মর্যাদা ও তার দায়িত্ব পালনের সাথে সম্পৃক্ত; অন্যান্য বিদ্যা ও বিষয়ের সাথে নয়। এই জন্য কোন নবী বা রসূল -- চাহে তিনি যত বড়ই মর্যাদাবান হন না কেন -- তাঁর জন্য এ কথা বলা বা বিশ্বাস রাখা বৈধ নয় যে, সৃষ্টিজগতে যা ঘটেছে এবং ঘটবে, তিনি সব জানেন। কারণ, এ গুণ ও বৈশিষ্ট্য একমাত্র মহান আল্লাহর। যে বাপারে অন্য কাউকে শরীক করা হল শিরক।[৩] অর্থাৎ, বর্তমানে আমাদের মধ্যে কোন ব্যক্তি এটা মানার জন্য প্রস্তুত নয় যে, তোমার কোন শরীক আছে।